ঝিনাইদহে যাত্রীবাহি বাস ও ট্রাকের সংঘর্ষে ১০ জন নিহত ও কমপক্ষে ৩০ জন আহত হয়েছে।
বসির আহাম্মেদ, ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে যাত্রীবাহি বাস ও ট্রাকের সংঘর্ষে ১০ জন নিহত ও কমপক্ষে ৩০ জন আহত হয়েছে।
বুধবার বিকাল ৩টার দিকে যশোর-ঝিনাইদহ সড়কের বারোবাজারের পিরোজপুর নামক স্থানে এ দুঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থলেই ৯ জন এবং হাসপাতালে নেওার পথে ১ জন মারা যায়। এর মধ্যে নারী শিশু রয়েছে। আহতদের মধ্যে ৭ জনের অবস্থা আশংকাজনক। প্রাথমিক অবস্থায় নিহতদের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এর মধ্যে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মোস্তাফিজুর রহমান নামের একজন সিপাই রয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, মাগুরা গামী জিকে পরিবহনের একটি বাস (ঢাকা মেট্রো গ-১১০২১৪) বাসটি যাত্রী নিয়ে যশোর থেকে মাগুরার দিকে যাচ্ছিল।
পথিমধ্যে বাসটি বারোবাজার পার হয়ে পিরোজপুর আমজাদ আলী ফিলিং স্টেশনের সামনে পৌছালে বিপরীত থেকে আসা একটি ট্রাকের সাথে সংঘর্ষ হয়। এতে যাত্রীবাহি বাসটি নিয়ন্ত্রন হারিয়ে রাস্তার উপর আড়াআড়ি হয়ে উল্টে পড়ে। এতে যাত্রীরা হাতহত হন। এঘটনায় এতে সড়কটির সকল ধরনের যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে ঘটনাস্থলের উভয় পাশে শতশত বাস ট্রাক আটকে পড়ে। খবর পেয়ে স্থানীয় জনতার সাথে কালীগঞ্জ ফায়ার স্টেশনের সদস্যরা আহত ও নিহতদের উদ্ধার করে।
কালীগঞ্জ দমকল বাহিনীর স্টেশন অফিসার শেখ মামুনুর রশিদ জানান, আমরা ঘটনাস্থলে পৌছে আমরা ৯জনের মরদেহ উদ্ধার করি এবং উদ্ধারকৃত রোগীদের মধ্যে একজন রোগী যশোর নেবার পথে মারা গেছে। সব মিলিয়ে ১০জন মারা গেছে। পুলিশ ও স্থানীয়দের সহযোগীতায় বাসের মধ্যে থেকে হতাহতদের উদ্ধার করি। আহতদের কালীগঞ্জ ও যশোর ২৫০ শয্যা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। কালীগঞ্জ থানার ওসি মাহফুজুর রহমান জানান, আহতদের উদ্ধার করে যশোর ও কালীগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
নিহতদের পরিচয় এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। দুর্ঘটনার পর ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনার, ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ, কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুবর্ণা রানী সাহা, ঝিনাইদহ সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার বদরুদ্দোজা শুভ সহ প্রশাসনের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
বসির আহাম্মেদ, ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে যাত্রীবাহি বাস ও ট্রাকের সংঘর্ষে ১০ জন নিহত ও কমপক্ষে ৩০ জন আহত হয়েছে। বুধবার বিকাল ৩টার দিকে যশোর-ঝিনাইদহ সড়কের বারোবাজারের পিরোজপুর নামক স্থানে এ দুঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থলেই ৯ জন এবং হাসপাতালে নেওার পথে ১ জন মারা যায়। এর মধ্যে নারী শিশু রয়েছে। আহতদের মধ্যে ৭ জনের অবস্থা আশংকাজনক। প্রাথমিক অবস্থায় নিহতদের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এর মধ্যে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মোস্তাফিজুর রহমান নামের একজন সিপাই রয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, মাগুরা গামী জিকে পরিবহনের একটি বাস (ঢাকা মেট্রো গ-১১০২১৪) বাসটি যাত্রী নিয়ে যশোর থেকে মাগুরার দিকে যাচ্ছিল। পথিমধ্যে বাসটি বারোবাজার পার হয়ে পিরোজপুর আমজাদ আলী ফিলিং স্টেশনের সামনে পৌছালে বিপরীত থেকে আসা একটি ট্রাকের সাথে সংঘর্ষ হয়। এতে যাত্রীবাহি বাসটি নিয়ন্ত্রন হারিয়ে রাস্তার উপর আড়াআড়ি হয়ে উল্টে পড়ে। এতে যাত্রীরা হাতহত হন। এঘটনায় এতে সড়কটির সকল ধরনের যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে ঘটনাস্থলের উভয় পাশে শতশত বাস ট্রাক আটকে পড়ে। খবর পেয়ে স্থানীয় জনতার সাথে কালীগঞ্জ ফায়ার স্টেশনের সদস্যরা আহত ও নিহতদের উদ্ধার করে। কালীগঞ্জ দমকল বাহিনীর স্টেশন অফিসার শেখ মামুনুর রশিদ জানান, আমরা ঘটনাস্থলে পৌছে আমরা ৯জনের মরদেহ উদ্ধার করি এবং উদ্ধারকৃত রোগীদের মধ্যে একজন রোগী যশোর নেবার পথে মারা গেছে। সব মিলিয়ে ১০জন মারা গেছে। পুলিশ ও স্থানীয়দের সহযোগীতায় বাসের মধ্যে থেকে হতাহতদের উদ্ধার করি। আহতদের কালীগঞ্জ ও যশোর ২৫০ শয্যা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। কালীগঞ্জ থানার ওসি মাহফুজুর রহমান জানান, আহতদের উদ্ধার করে যশোর ও কালীগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। নিহতদের পরিচয় এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। দুর্ঘটনার পর ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনার, ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ, কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুবর্ণা রানী সাহা, ঝিনাইদহ সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার বদরুদ্দোজা শুভ সহ প্রশাসনের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
No comments:
Post a Comment